Facility complies with the all legal requirements and standards under the local and national laws of the jurisdictions, along with any applicable international laws.
Prohibition of Forced Labor:
Facility maintains employment strictly on a voluntary basis. Facility do not use any forced, prison, indentured, bonded or trafficked labor.
Prohibition of Child Labor:
Facility do not hire any employee under the age of 14 or under the minimum age established by law for employment, whichever is greater, or any employee whose employment would interfere with compulsory schooling.
Prohibition of Harassment or Abuse:
Facility provides a work environment free of supervisory or co-worker harassment or abuse, and free of corporal punishment in any form.
Compensation and Benefits:
Facility pays at least the minimum total compensation required by local law, including all mandated wages, allowances & benefits.
Hours of Work:
Hours worked each day, and days worked each week, should not exceed the limitations of the country’s law. Facility provides at least one day off in every seven-day period, except as required to meet urgent business needs.
Prohibition of Discrimination:
Facility employ, pay, promote, and terminate workers on the basis of their ability to do the job, rather than on the basis of personal characteristics or beliefs.
Health and Safety:
Facility provides a safe and healthy work environment.
Freedom of Association and Collective Bargaining:
Facility recognize and respect the right of employees to exercise their lawful rights of free association and collective bargaining.
Environment:
Facility complies with environmental rules, regulations and standards applicable to their operations, and observes environmentally conscious practices in all locations where they operate.
Customs Compliance:
Facility comply with applicable customs laws, and in particular, establish and maintain programs to comply with customs laws regarding illegal transshipment of finished products
Security:
Facility maintains security procedures to guard against the introduction of nonmanifest cargo into outbound shipments (i.e. drugs, explosives biohazards and or other contraband).
Social Compliance Goal & Objectives
The Anupam Hosiery Industries Private Limited Social Compliance goal & objective is to harmonies existing efforts and deliver a common, consistent and global approach across sectors for the continuous improvement of working and environmental conditions in facility. Ensure all through the organization no violation of CoC and the clauses of the law of the country. It aims at sustainable system, capacity, infrastructure, environment & society by monitoring, taking action proportionate to risk & evaluating the overall supply chain for ensuring long term profit and business of all stakeholders. To drive remediation of root causes of social and environmental noncompliance through continuous improvement, training and capacity building. To achieve the targets sustainability team focuses, encourages and behaves in a proactive manner. The team believes in driving ownership, sustainability driven business performance, support beyond compliance and thus achieving some extra miles. All the activities are being performed by compliance department is the reflection of high commitment of management to ensure a global ethical standard within the business & trade.
Code of Conduct for Anupam Hosiery Industries (Pvt.) Ltd.
ভুমিকা:
“ আল মুসলিম এক্সসরিজ লিঃ” দেশে প্রযোজ্য সকল আইন ও আর্ন্তজাতিক আইন অনুসরণ করে সবধরনের নিরাপত্তা (ঝধভবঃু) বিষয়ক নির্দেশনা অনুযায়ী বিশ্বমানের পন্য সরবরাহ করতে সর্বদাই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা নিম্নোক্ত বিষয়গুলি মেনে চলি এবং আমাদের সরবরাহকারীদেরও নিম্নোক্ত বিষয়গুলি মেনে চলার ব্যাপারে উৎসাহ প্রদান করি।
আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকা ঃ“আল মুসলিম এক্সসরিজ লিঃ” দেশে প্রযোজ্য সকল আইন ও আর্ন্তজাতিক আইন অনুসরণ করে সবধরনের নিরাপত্তা (ঝধভবঃু) বিষয়ক নির্দেশনা অনুযায়ী বিশ্বমানের পন্য সরবরাহ করতে সর্বদাই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা নিম্নোক্ত বিষয়গুলি মেনে চলি এবং আমাদের সরবরাহকারীদেরও নি¤েœাক্ত বিষয়গুলি মেনে চলার ব্যাপারে উৎসাহ প্রদান করি।
১:আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকা :
কারখানার যাবতীয় কাযর্ক্রম অবশ্যই জাতীয় এবং অন্যান্য শ্রম আইন অনুযায়ী পরিচালিত হবে।
সরকার কর্তৃক পরিবর্তন/সংশোধিত আইন ও বিধি যথাসময়ে সংগ্রহ করে কারখানায় বাস্তবায়ন করা।
কারখানার শৃঙ্খলাজনিত নীতিমালা অবশ্যই জাতীয় ও শ্রম আইন অনুযায়ী হতে হবে।
সরকার কর্তৃক কোন ধরনের ঘোষনা বা বিজ্ঞপ্তি থাকলে তা কারখানার প্রশাসন/মানব সম্পদ বিভাগের মাধ্যমে সংগ্রহ করে বাস্তবায়ন করা ।
২:শ্রম:
আমরা সর্বক্ষেত্রে মানবাধিকারকে মর্যাদা দিই। মানবাধিকার লঙ্ঘন হয় এরূপ কোন কাজ আমরা করবো না। শ্রমের সাথে জড়িত নিম্নোক্ত বিষয়গুলি অবশ্যই মেনে চলতে হবে।
শিশু শ্রম ঃ
কারখানায় ১৪ বছরের নীচে কোন শ্রমিক নিয়োগ দেওয়া যাবে না।
প্রাথমিক ভাবে শ্রমিক নিয়োগ এর সময় শ্রমিক এর সাথে কথা বলে তার বয়স সর্ম্পকে নিশ্চিৎ হতে হবে।
নিয়োগ কালে উক্ত শ্রমিকের প্রাপ্ত বয়সের প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র থাকতে হবে।
কর্তৃপক্ষ শ্রমিকের প্রকৃত বয়স নিশ্চিত করবেন।
যে কর্মীরা বিপজ্জনক কাজ করছেন বা রাতে কাজ করছেন তাদের বয়স অন্তত ১৮ বছর হতে হবে।
১৮ বছরের কম বয়সী কোন শ্রমিক নিয়োগ দিতে চাইলে অবশ্যই আইনসম্মত সীমাবদ্ধতা মেনে চলতে হবে।
অবশ্যই শ্রমিকের বয়স কারখানার রেজিষ্টারকৃত ডাক্তার দ্বারা নির্ধারন করতে হবে।
বাধ্যতামূলক শ্রম:
কারখানাতে বল প্রয়োগ বা ইচ্ছার বিরুদ্ধে বাধ্য করে কাজ করানো নিষেধ।
কারখানার সকল শ্রমিক সেচ্ছায় কাজ করবেন।
শ্রমিকদের কাজের ক্ষেত্রে এমন কিছু করা যাবে না, যা “বল” প্রয়োগ এর আওতায় পড়ে।
টাকা জমা দিয়ে, পরিচয়পত্র বা বেতন আটকে রেখে, জরুরী কাগজ পত্র আটকে রেখে কাজ করতে অথাব চাকুরীতে রাখতে বাধ্য করা।
কর্মকালীন সময়ে শ্রমিকদের চলাচলের স্বাধীনতা দিতে হবে। তবে শর্ত থাকে যে, শুধুমাত্র কারখানার “সম্পত্তি” এবং নিরাপত্তার বিষয় গুলো ছাড়া।
চুক্তি ভিত্তিক কোন শ্রমিক নিয়োগ করা যাবে না ।
চাকুরী হতে অব্যাহতি নেওয়া এবং দেওয়া অবশ্যই জাতীয় আইন অনুযায়ী হতে হবে।
বৈষম্যকরন নিষিদ্ধঃ
কারখানায় কর্মরত কোন শ্রমিকের মজুরী, পদোন্নতি, ছুটি, চাকুরীর অবসান, বদলি বা উক্ত শ্রমিকের সাধ্যের বাহিরে
কোন কাজ নিয়ে কোন ধরনের বৈষম্য করা যাবে না।
কোন ক্ষেত্রেই বৈষম্য গ্রহন যোগ্য নয়।
কর্মীদের মধ্যে পার্থক্য করার মূল ভিত্তি হবে কাজ করার যোগ্যতা এবং ইচ্ছা থাকা, ব্যক্তিগত বৈশিষ্ট্যগুলির বদলে। ব্যক্তিগত বৈশিষ্ট্যগুলি সহ কিন্তু সীমিত নয়: লিঙ্গ, বয়স, ধর্ম, বৈবাহিক স্থিতি, জাতি, জাত, সামাজিক পটভূমিকা,
কারখানার যাবতীয় কাযর্ক্রম অবশ্যই জাতীয় এবং অন্যান্য শ্রম আইন অনুযায়ী পরিচালিত হবে।
সরকার কর্তৃক পরিবর্তন/সংশোধিত আইন ও বিধি যথাসময়ে সংগ্রহ করে কারখানায় বাস্তবায়ন করা।
কারখানার শৃঙ্খলাজনিত নীতিমালা অবশ্যই জাতীয় ও শ্রম আইন অনুযায়ী হতে হবে।
সরকার কর্তৃক কোন ধরনের ঘোষনা বা বিজ্ঞপ্তি থাকলে তা কারখানার প্রশাসন/মানব সম্পদ বিভাগের মাধ্যমে সংগ্রহ করে বাস্তবায়ন করা ।
শ্রম ঃ
আমরা সর্বক্ষেত্রে মানবাধিকারকে মর্যাদা দিই। মানবাধিকার লঙ্ঘন হয় এরূপ কোন কাজ আমরা করবো না। শ্রমের সাথে জড়িত নিম্নোক্ত বিষয়গুলি অবশ্যই মেনে চলতে হবে।
শিশু শ্রম ঃ
কারখানায় ১৪ বছরের নীচে কোন শ্রমিক নিয়োগ দেওয়া যাবে না।
প্রাথমিক ভাবে শ্রমিক নিয়োগ এর সময় শ্রমিক এর সাথে কথা বলে তার বয়স সর্ম্পকে নিশ্চিৎ হতে হবে।
নিয়োগ কালে উক্ত শ্রমিকের প্রাপ্ত বয়সের প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র থাকতে হবে।
কর্তৃপক্ষ শ্রমিকের প্রকৃত বয়স নিশ্চিত করবেন।
যে কমীর্রা বিপজ্জনক কাজ করছেন বা রাতে কাজ করছেন তাদের বয়স অন্তত ১৮ বছর হতে হবে।
১৮ বছরের কম বয়সী কোন শ্রমিক নিয়োগ দিতে চাইলে অবশ্যই আইনসম্মত সীমাবদ্ধতা মেনে চলতে হবে।
অবশ্যই শ্রমিকের বয়স কারখানার রেজিষ্টারকৃত ডাক্তার দ্বারা নির্ধারন করতে হবে।
বাধ্যতামূলক শ্রম ঃ
কারখানাতে বল প্রয়োগ বা ইচ্ছার বিরুদ্ধে বাধ্য করে কাজ করানো নিষেধ।
কারখানার সকল শ্রমিক সেচ্ছায় কাজ করবেন।
শ্রমিকদের কাজের ক্ষেত্রে এমন কিছু করা যাবে না, যা “বল” প্রয়োগ এর আওতায় পড়ে।
টাকা জমা দিয়ে, পরিচয়পত্র বা বেতন আটকে রেখে, জরুরী কাগজ পত্র আটকে রেখে কাজ করতে অথাব চাকুরীতে রাখতে বাধ্য করা।
কর্মকালীন সময়ে শ্রমিকদের চলাচলের স্বাধীনতা দিতে হবে। তবে শর্ত থাকে যে, শুধুমাত্র কারখানার “সম্পত্তি” এবং নিরাপত্তার বিষয় গুলো ছাড়া।
চুক্তি ভিত্তিক কোন শ্রমিক নিয়োগ করা যাবে না ।
চাকুরী হতে অব্যাহতি নেওয়া এবং দেওয়া অবশ্যই জাতীয় আইন অনুযায়ী হতে হবে।
বৈষম্যকরন নিষিদ্ধঃ
কারখানায় কর্মরত কোন শ্রমিকের মজুরী, পদোন্নতি, ছুটি, চাকুরীর অবসান, বদলি বা উক্ত শ্রমিকের সাধ্যের বাহিরে
কোন কাজ নিয়ে কোন ধরনের বৈষম্য করা যাবে না।
কোন ক্ষেত্রেই বৈষম্য গ্রহন যোগ্য নয়।
কমীর্ েদর মধ্যে পার্থক্য করার মূল ভিত্তি হবে কাজ করার যোগ্যতা এবং ইচ্ছা থাকা, ব্যক্তিগত বৈশিষ্ট্যগুলির বদলে। ব্যক্তিগত বৈশিষ্ট্যগুলি সহ কিন্তু সীমিত নয়: লিঙ্গ, বয়স, ধর্ম, বৈবাহিক স্থিতি, জাতি, জাত, সামাজিক পটভূমিকা,
Chemical Performance and Quality Assurance Goal
Chemical Performance:
1.Chemical requirements when arise and inform to marketing department after completing a requisition in accordance with organization rule.
2.Send the update documents to the suppliers (like RSL, MRSL, Implementation toolkit, QS&R, Guarantee letter format etc.).
3.Receive update document like MSDS, TDS, Guarantee letter, test report etc.
4.Check the received documents are updated or not, all 16 points are available in MSDS, check the CAS No and test report..
5.If documents are not Ok, then inform to supplier updated required documents
6.Purchase the chemicals from perfect documented supplier..
7.Test the final product where used the chemicals for own satisfaction
8.Test report evaluation.
9.If fail, then stop the chemicals purchasing from supplier.
10.Give the approval to purchase the chemical from well documented supplier
11.Randomly test the final products for own satisfaction.
12.After utilized the chemicals we keep in store as per chemical compatibility
13.After consumption the chemicals we handover the wastage chemicals container to the supplier with keeping record
14.In every 6 months we give a common mail to all suppliers with updated documents to make a chemical awareness.
15.Without proper documentation no chemical allow in factory.
Quality Assurance Goal:
>>Without proper documentation, don’t purchase any components/chemicals.
>>No test failure, Goods ship in right time without any hassle.
>>No stop order for any test failure.
Our Chemical Related Policies:
01.Best Chemical Management policy (BCMP)..
02.Chemical Purchase Policy
03.Chemical Handling Policy.
04.Chemical Disposal Policy.Avj gymwjg G·mwiR